ট্রান্সজেন্ডারিজম ভয়ঙ্কর এক বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসন! (ভিডিও- জুম্মা খুতবা)
জুম্মার খুতবায় মুফতি হেমায়েতুল্লাহ সাহেব সাধারন মুসল্লিদের উপযোগী করে সম্প্রতি (১৭ নভেম্বর ২০২৩) বয়ান করেছেন। ইসলামের আলোকে হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে আলোকপাত করেছেন।
জুম্মার খুতবায় মুফতি হেমায়েতুল্লাহ সাহেব সাধারন মুসল্লিদের উপযোগী করে সম্প্রতি (১৭ নভেম্বর ২০২৩) বয়ান করেছেন। ইসলামের আলোকে হিজড়া এবং ট্রান্সজেন্ডার নিয়ে আলোকপাত করেছেন।
Share via:
২০২৩ সালের ডেংগু আউটব্রেকের শুরুতে (১৪ জুন) আমরা ধারনা করেছিলাম এটা এ বছর ভয়ংকর সমস্যা হতে যাচ্ছে। সেই ডাটা-ভিত্তিক অনুমান ঠিক হয়েছে। ১৭ নভেম্বর অনুযায়ী প্রায় ৩ লক্ষ রোগী হাসপাতালের ভর্তি এবং ১৫২৯ জন মারা গেছেন।
ট্রান্সজেন্ডারিজম মুভমেন্ট অনুযায়ী বায়োলজিক্যাল ছেলে এবং মেয়ের অস্তিত্বকে গুরুত্বহীন করা হয়েছে। ফলশ্রুতিতে হাজার হাজার বছর ধরে গড়ে উঠা সামাজিক সিস্টেমকে চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়েছে। সায়েন্টিফিক জার্নাল, মেডিকেল ফিল্ডের ভাষাও পরিবর্তন করে ফেলেছে ট্রান্সজেন্ডার মতাদর্শের আলোকে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে—ট্রান্সজেন্ডার শনাক্তকরণে কোনো মেডিক্যাল পরীক্ষানিরীক্ষা নেই (যেমন: ডায়াবেটিস পরীক্ষার মতো), কেননা এটি মনের ইচ্ছাধীন (self-identified) এবং কিছু প্রশ্নমালার (Questionnaire) ওপর জরিপ করে শনাক্ত করা হয়।
প্রায় ২ বিলিয়ন মুসলিমদের জন্য এটি মৌলিক ধর্মীয় তথা ঈমানিক ইস্যু। এখন প্রশ্ন হচ্ছে- মুসলিম বিশ্বে (উন্নয়নশীল) এটা কি প্রতিষ্ঠা করার সম্ভব? হ্যা, অসচেতনতার কারনে এটা আমাদের দেশের মত দূর্বল আর্থ-সামাজিক সিস্টেমে দ্রুত প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
ট্রান্সফোবিক ট্যাগিং করে সমকামী গোষ্ঠীর লোকজন গ্রুপ এটাক করে প্রতিবাদকারীকে মানসিকভাবে ভয় পাইয়ে দিতে চেষ্টা করে। এরা ক্ষমতা এবং নেটওয়ার্কিং ব্যবহার করে। তারা যদি জিতে যায় তবে এধরণের সামাজিক ইস্যু নিয়ে কথা বলার মানুষ সহজে আর তৈরী হবে না।
আমার লেখালেখি কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠী কেন্দ্রিক নয়। আমার প্রচেষ্টা আদর্শগত দৃষ্টিকোন থেকে লং-টার্ম চিন্তা করে পিতামাতা, শিক্ষক এবং দেশের পলিসিমেকারদের সচেতন করা।